জন্ডিস হলে কি খেতে হয় 2023।
জন্ডিস হলে কি খেতে হয় 2023
জন্ডিস হলে কি খেতে হয় 2023। জন্ডিস হলে কি খেতে হয় আজকে এটা নিয়ে কথা বলব বিস্তারিত পোস্টটি পড়ুন।
জন্ডিস একটি কমন সমস্যা আমাদের সমাজে আমাদের আশেপাশে অনেকেরই বিভিন্ন সময় জন্ডিস হয়ে থাকে। তো জন্ডিস হয়ে থাকলে সাধারণত দেখা যায় যে আমাদের আত্মীয়-স্বজন আশেপাশের লোকজন বলেন। যে এটা খাওয়া যাবে না ,সেটা খাওয়া যাবেনা। আপনি আখের রস খান আপনি গ্লুকোজের পানি খান । তেল ঝাল খাওয়া যাবে না। গুরু পাক খাওয়া যাবেনা। এগুলো আসলে ভুল ধারণ। জন্ডিস আসলে অনেক কারণেই হয়। তো কারণগুলো নিয়ে আমরা হয়তো অন্য দিন কথা বলবো। তো সাধারণভাবে যদি আমি এটা বলি যে জন্ডিস হয়েছে আপনি আসলে কি কি খেতে পারবেন। ডাক্তার যেটা বলে থাকে যে আপনি সবই খেতে পারবেন ।আপনি জন্ডিসের আগে যেরকম ভাবে খাবার খেতেন সেরকমই আপনি খেতে পারবেন।
নির্দিষ্ট কোন খাবারে আসলে ডাক্তার নিষেধ করে না। তবে আপনার রুচি জন্ডিসের পরে একটু কমে যাবে। আপনি হয়তো আগের মতো খেতে পারবেন না ।কিন্তু জন্ডিস হলে নিষেধ বলতে, যদি সাধারণভাবে বলি আসলে নিষেধ বলতে কিছুই নেই। তারপরও ডাক্তার বলে থাকে যে এখন আপনি আপনার অতীতের খাদ্যাভ্যাসটা চিন্তা করবেন। এবং এখন আপনার রুচিতে, যদিও রুচি একটু কমে যাবে তারপরও যেটা ইচ্ছা করে সেটা আপনি খেতে পারবেন। আপনার আলাদা করে আখের রস আপনার হচ্ছে যে গ্লুকোজের পানি এগুলো খাওয়ার কোনই প্রয়োজন নাই। বরঞ্চ এসমস্ত আখের রস খেতে গেলে, যেখানে বানানো হয় সেখানে অনেক মাছি জীবাণু বসে। সেখান থেকেও আরো অসুখ রোগব্যাধি আপনাকে ধরবে, এবং জন্ডিস টা আরো শক্তিশালী হয়ে যাবে। সেজন্য আপনি আসলে ঘরের খাবারই খাবেন ।
আসুন আমরা সবাই জেনে নেই জন্ডিস হলে কি খেতে হয়।
আরো পড়ুন - 13 হাজার টাকার মোবাইল vivo
জন্ডিস হলে কি খেতে হয়।
আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা যেভাবে খেয়ে থাকেন সেভাবেই খাবেন। কিছুটা হলো যে আপনি বেশি তেল ঝাল যাতে না হয়ে যায় সহজ খাবারটা একটু বেশি খাবেন। সাধারণত আমরা বলে থাকি সবই খেতে পারবেন। তবে আপনি একটু মাংস জাতীয় খাবার ,বা ফ্রের্ড জাতীয় খাবারটা একটু কম খাবেন। এবং হচ্ছে যে পরিমিত পরিমাণে খাবেন ।পেট ভরে খাবেন না। কিছুটা খালি রেখে খাবেন। এবং হয়তো বা জন্ডিসের সময় আমাদের বমি ভাব আসে। অনেক সময় বমিও হয়ে থাকে। সেটার জন্য হয়তো বা আপনি ঠিকমতো খেতে নাও পারেন । সেজন্য আপনি বারেবারে কম পরিমাণে খাবেন। কারন হচ্ছে যে কম পরিমাণে যদি আপনি বারে বারে খান। তাহলে আপনারশরীরে যে ক্যালোরিয়ার যে প্রয়োজনটা সেটা ফিলাপ হবে।
এবং জন্ডিস টা যদি ভাইরাস দিয়ে হয়। সেটা তো আসলে একটা পর্যায়ে গিয়ে আস্তে আস্তে এমনিতেই চলে যাবে। তো সেই সময়টাতে আপনি সারভাইভ করার জন্য ।এবং এই রোগের সাথে ফাইট করার জন্য ।আপনি আপনার ঘরের স্বাভাবিক সুষম খাবার খাবেন। এবং সেটা বারে বারে একটু একটু করে ।আপনি সারাদিনে যদি আগে তিনবার খেয়ে থাকেন ।এখন আপনি পাঁচ থেকে ছয় বার খান। পরিমাণে কম খাবেন ।কিন্তু আলটিমেটলি চাহিদা পূরণ হবে ।এবং আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাবেন ।অনেকে বলে থাকেন যে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। এবং এমনও আমাদেরকে বলে যে ১০ লিটার ৭ লিটার ৮ লিটার ৪ লিটার ৫ লিটার পানি খেতে হবে। আসলে সে রকম খেতে হবে না।
আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা যেভাবে খেয়ে থাকেন সেভাবেই খাবেন। কিছুটা হলো যে আপনি বেশি তেল ঝাল যাতে না হয়ে যায় সহজ খাবারটা একটু বেশি খাবেন। সাধারণত আমরা বলে থাকি সবই খেতে পারবেন। তবে আপনি একটু মাংস জাতীয় খাবার ,বা ফ্রের্ড জাতীয় খাবারটা একটু কম খাবেন। এবং হচ্ছে যে পরিমিত পরিমাণে খাবেন ।পেট ভরে খাবেন না। কিছুটা খালি রেখে খাবেন। এবং হয়তো বা জন্ডিসের সময় আমাদের বমি ভাব আসে। অনেক সময় বমিও হয়ে থাকে। সেটার জন্য হয়তো বা আপনি ঠিকমতো খেতে নাও পারেন । সেজন্য আপনি বারেবারে কম পরিমাণে খাবেন। কারন হচ্ছে যে কম পরিমাণে যদি আপনি বারে বারে খান। তাহলে আপনারশরীরে যে ক্যালোরিয়ার যে প্রয়োজনটা সেটা ফিলাপ হবে। এবং জন্ডিস টা যদি ভাইরাস দিয়ে হয়। সেটা তো আসলে একটা পর্যায়ে গিয়ে আস্তে আস্তে এমনিতেই চলে যাবে।
তো সেই সময়টাতে আপনি সারভাইভ করার জন্য ।এবং এই রোগের সাথে ফাইট করার জন্য ।আপনি আপনার ঘরের স্বাভাবিক সুষম খাবার খাবেন। এবং সেটা বারে বারে একটু একটু করে ।আপনি সারাদিনে যদি আগে তিনবার খেয়ে থাকেন ।এখন আপনি পাঁচ থেকে ছয় বার খান। পরিমাণে কম খাবেন ।কিন্তু আলটিমেটলি চাহিদা পূরণ হবে ।এবং আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাবেন ।অনেকে বলে থাকেন যে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। এবং এমনও আমাদেরকে বলে যে ১০ লিটার ৭ লিটার ৮ লিটার ৪ লিটার ৫ লিটার পানি খেতে হবে। আসলে সে রকম খেতে হবে না। আমাদের পানির প্রয়োজনটা সাধারণত দুই থেকে আড়াই লিটার হয়ে থাকে। আর এই দুই থেকে আড়াই লিটার পানি খেলে যথেষ্ট। তবে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যে বিনা প্রয়োজনে আপনি কোন ওষুধ যেন না খান। আপনার জন্য অতিরিক্ত পানি খাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই।
শুধুমাত্র দেখতে হবে যে আপনি বিনা প্রয়োজনে যেন কোন ওষুধ না খান ।আর একটা জিনিস বলি যে অনেকেইয়। জন্ডিসের সময় বিভিন্ন রকম কবিরাজি চিকিৎসা করে থাকেন ।বিশেষ করে অনেক কিছু খাইয়ে থাকেন। তো সেই খাওয়াটা আপনাকে ওষুধ হিসেবে যেটা খাওয়াবে সেটা দয়া করে খাবেন না ।আপনি আপনার সঠিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাবেন ।অন্যান্য খাওয়ার সাথে আপনি ওষুধ যত কম খেতে পারবেন ততই ভালো। যাতে ওষুধ গুলো বেশি না হয়ে যায়। এবং কোন ধরনের কবিরাজি চিকিৎসায় যাবেন না। তো আমি আসলে খাবার-দাবার নিয়ে যেহেতু আজকে বলছি। তো জন্ডিসের রোগীরা আমি সর্বোপরি এটাই বলতে চাই, আপনি আপনার বাসার সব খাবারগুলোই খাবেন ।
পরিমিত পরিমাণে খাবেন। বারে বারে খাবেন। কোন খাওয়াইয়া আপনার জন্য নিষেধ না। শুধু শুধু এটা নিয়ে উত্তেজিত হবেন না আপনার রুগটা একসময় এই খাবারদাবারের মাধ্যমে । আপনি শক্তি পাবেন এবং ন্যাচারালি রোগটা আস্তে আস্তে সেরে যাবে। তো সেজন্য খাওয়া নিয়ে অতিরিক্ত কোন চিন্তার প্রয়োজন নেই ।ধন্যবাদ সবাইকে। আমাদের এই পোস্ট পড়ে আপনি যদি একটু হলেও উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের অন্য পোস্টগুলো পড়তে পারেন।
Comments
Post a Comment